Friday, July 1, 2022

JusticeMakers Bangladesh concerns over the arrest of lesbian girl in Meherpur

The human rights organization JusticeMakers Bangladesh has expressed deep concern and anger over the filling false and fabricated case of kidnapping against a sexual minority lesbian girl and sent to her to jail custody in Meherpur to prevent homosexuality.

At the same time, JusticeMakers Bangladesh has strongly demanded that the all culprits involved in the incident to be given exemplary punishment after investigated quickly and impartially.

 According to the news published in the online newspaper Deshdarpan.com on 30 June 2022 AD, the mother of one lesbian girl filed a kidnapping case in the name of one lesbian girl to prevent the homosexuality of two girls in Meherpur. Mujibnagar Police Station arrested a young lesbian girls named Tanya Khatun (21) in this incident last Wednesday (June 29). The detained girl is the daughter of Mubarak Ali of Gaurinagar village of Mujibnagar upazila. Later she was sent to jail custody through the court.

Abdul Hannan, a local UP member, said that despite the age difference between the two, they used to walk together like girlfriends. At one point during a long journey, they both fell in love with each other. Detained Tanya Khatun sometimes disappeared with that minor girl for two or three days. Recently, two of them were rescued from a house in Meherpur and handed over to two families. Even then their association could not be stopped. They would run away whenever they got the chance.

 Mujibnagar Police Station Officer-in-Charge (OC) Mehedi Russell said, the mother of a minor girl of Gourinagar village in the upazila filed a complaint of abduction and accused Tanya Khatun, her father Mubarak Hossain and mother Anwara Khatun of the same village under the Prevention of Cruelty against Women and Children Act of 2000 (Amended) 2003 under section 7 and 30.

OC Mehdi Russell also said, according to the locals, Tanya Khatun, a minor, sometimes disappeared with the young woman. The two of them are known as homosexuals in the area.

Meherpur Court Inspector Gholam Mohammad said that when the victim and accused Tanya Khatun were taken to the court of Judicial Magistrate (2nd) Tariqul Islam, both of them gave statements under section 22. After the statement and medical examination to determine the age of the victim, the one girl ordered the custody of the parents and sent the accused Tanya Khatun to jail.

It is to be noted that before that two young women were accused of homosexuality. A lot of excitement spread in the area. Even trying to solve the problem as a family did not help. Many local people said that they went to the shelter of the law because of coercion.

 Founder Secretary General of JusticeMakers Bangladesh and prominent lawyer and gay rights activist Advocate Shahanur Islam has expressed strong protest and anger regarding the incident of arresting and jailing a lesbian woman in a false abduction case just because of her sexual orientation and same-sex relationship.

 In addition, Aadvocate Shahanur Islam believed that the incident of being arrested and sent to prison in a false case just because of being a sexual minority lesbian, is clearly gender-based discrimination and a clear violation of the fundamental human rights declared by the United Nations.

 Advocate Shahnur Islam believes that the mentioned incidents are not an isolated incidents in Bangladesh. Rather, it is only a small part of numerous human rights violations, including discrimination, murder, injury, involvement in false cases against who are sexually minorities throughout Bangladesh.

 Advocate Shahanur Islam also believes that the people of the homosexual lesbian community are constantly subjected to various types of human rights violations including discrimination, but due to social inadmissibility and intolerance, most of those incidents remain invisible to the public.

 Finally, Advocate Shahanur Islam made a strong demand for the constitutional recognition of homosexuals LGBT people by repealing Section 377 of the Penal Code and enacting a homosexual protection law to protect them.


মেহেরপুরে সমকামীতা ঠেকাতে অপহরণ মামলা দায়েরপূর্বক জেল হাজতে প্রেরণের ঘটনায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশের প্রতিবাদ ও উদ্বেগ প্রকাশ।


মেহেরপুরে সমকামীতা ঠেকাতে এক যৌন সংখ্যালঘু সমকামী তরূনীর বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়েরপূর্বক জেল হাজতে প্রেরণের ঘটনায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।

একই সাথে উক্ত ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তপূর্বক জড়িত অপরাধীকে বিচারে দৃষ্ঠান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জোড় দাবী জানিয়েছে জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ ।

গত ৩০ জুন ২০২২ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে অনলাইন পত্রিকা দেশদর্পণ ডট কম এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী যানা যায় যে, মেহেরপুরে দুই তরুনীর সমকামীতা ঠেকাতে এক তরুনীর নামে অপহরণ মামলা করেছে অপর এক তরুনীর মা। এ ঘটনায় গত বুধবার (২৯ জুন) তানিয়া খাতুন (২১) নামের এক তরুনীকে আটক করেছে মুজিবনগর থানা পুলিশ। আটক ওই তরুনী মুজিবনগর উপজেলার গৌরীনগর গ্রামের মুবারক আলীর মেয়ে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নান জানান, দুজনের বয়সের ফারাক থাকলেও একসাথে বান্ধবীর মত চলাফেরা করতো। দীর্ঘদিন চলাচলের এক পর্যায়ে তারা দুজনেই একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়। আটক তানিয়া খাতুন মাঝে মধ্যেই নাবালিকা এক তরুনীকে নিয়ে উধাও হয়ে যেতো। দুই-তিন তারা আত্মগোপনে থাকতো। সম্প্রতি রোজার মধ্যে তাদের দুজনকে মেহেরপুরের একটি বাসা থেকে উদ্ধার করে দুই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপরও তাদের মেলামেশা বন্ধ করা যায়নি। সুযোগ পেলেই তারা পালিয়ে যেতো।

মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার (ওসি) মেহেদী রাসেল জানান,উপজেলার গৌরীনগর গ্রামের নাবালিকা এক তরুনীর মা বাদী হয়ে অপহরণের অভিযোগ এনে একই গ্রামের তানিয়া খাতুন, তার পিতা মুবারক হোসেন ও মা আনোয়ারা খাতুনকে আসামী করে ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধিত) ২০০৩ এর ৭ ও ৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।

ওসি মেহেদী রাসেল আরও বলেন,স্থানীয়দের ভাষ্য মতে তানিয়া খাতুন নাবালিকা ওই তরুনীকে নিয়ে মাঝে মধ্যে হারিয়ে যেতো। এনিয়ে এলাকায় তারা দুজন সমকামী হিসেবে জনশ্রুতি তৈরী হয়েছে।

মেহেরপুর কোর্ট পরিদর্শক গোলাম মোহাম্মদ জানান,ভিকটিম ও আসামী তানিয়া খাতুনকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (২য়) তরিকুল ইসলামের আদালতের নিলে তারা দুজনেই ২২ ধারায় জবান বন্দী দেন। জবানবন্দী শেষে ভিকটিমের বয়স নির্ধারণের ডাক্তারী পরীক্ষা শেষে বাবা মায়ের হেফাজতে থাকার ও আসামী তানিয়া খাতুনকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য,এর আগেও ওই দুই তরুনীর বিরুদ্ধে সমকামীতার অভিযোগ উঠেছিল। এ নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পারিবারিক ভাবে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করেও কোন লাভ হয়নি। অনেকটা বাধ্য হয়েই আইনের আশ্রয়ে গিয়েছে বলে স্থানীয় অনেকেই জানান।

জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এবং বিশিষ্ট আইনজীবী ও সমকামী অধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলাম সৈকত শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তিগত সংখ্যালঘু সমকামী সম্পর্কের কারণে একজন মহিলাকে মিথ্যা অপহরণের মামলায় অভিযুক্ত করে গ্রেফতারপূর্বক কারাগারে পাঠানোর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

পাশাপাশি শুধুমাত্র যৌন সংখ্যালঘু সমকামী লেসবিয়ান হওয়ার কারণে মিথ্যা মামলায় জড়িত করে গ্রেফতারপূর্বক কারাগারে পাঠানোর ঘটনা লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্য মূলক এবং জাতিসংঘ ঘোষিত মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লংঘন বলেই অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত মনে করতেন।

অ্যাডভোকেট শাহনূর ইসলাম সৈকত মনে করেন উল্লেখিত ঘটনাগুলো বাংলাদেশে কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। বরং সারা বাংলাদেশে যৌন প্রবৃত্তিগত সংখ্যালঘু সমকামী ব্যক্তির বিরূদ্ধে সংঘটিত বৈষম্য, হত্যা, আঘাত, মিথ্যা মামলায় জড়িত করাসহ অসংখ্য মানবাধিকার লংঘন বিষয়ের একটি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র।

সারাদেশে পরিবার থেকে সমাজ এবং সমাজ থেকে কর্মস্থল ও রাষ্ট্র সর্বত্র যৌন প্রবৃত্তিগত সমকামী লেসবিয়ান সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত বৈষম্যসহ বিভিন্ন ধরণের মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হলেও সামাজিক অগ্রহণযোগ্যতা ও অসহিষ্ণুতার কারণে সেসব ঘটনার অধিকাংশ জনসম্মুখের অগোচরে রয়ে যাচ্ছে বলে অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলাম সৈকত মনে করেন।

পরিশেষে, অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম যৌন সংখ্যালঘু সমকামী ব্যক্তিদের সুরক্ষা প্রদানের জন্য দন্ডবিদির ৩৭৭ ধারা বাতিলপূর্বক তাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান এবং সমকামী সুরক্ষা আইন প্রণয়নের জোড় দাবী জানিয়েছেন।
============================================================ Advocate Shahanur Islam | An Young, Ascendant, Dedicated Human Rights Defender, Lawyer and Blogger in Bangladesh, Fighting for Ensuring Human Rights, Rule of Law, Good Governance, Peace and Social Justice For the Victim of Torture, Extra Judicial Killing, Force Disappearance, Trafficking in Persons including Ethnic, Religious, Sexual and Social Minority People.

No comments:

Post a Comment