ঢাকা, ৬ জানুয়ারী, ২০১৩
ঢাকার বিএনপি নেতার হাতকড়া পরা লাশ কুষ্টিয়ায় উদ্ধারের ঘটনাটি যথাযথ তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অভিযোগ দায়ের করেছে। মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত গতকাল সন্ধ্যায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে এ অভিযোগ দায়ের করেন। কমিশন ডি ১৩০১০৬-০০০১ স্মারকে অভিযোগটি নথিভুক্ত করেন। অন লাইনে পেশ করা অভিযোগে
এডভোকেট শাহানূর ইসলাম উল্লেখ করেন যে, বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে তিনি অবগত হন যে ঢাকার ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং বঙ্গবাজার মার্কেট কমিটির সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম মজুমদার (৪৫) গতকাল ০৫ জানুয়ারী ২০১৩ ইং তারিখে ঝিনাইদহের শৈলকুপার আনন্দনগর গ্রামে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যান। সেখান থেকে র্যাবের পোষাক পরা ৭-৮ জন লোক জোর করে রফিকুলকে একটি সাদা মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। পরে ‘পুলিশ’ শব্দটি খোদাই করা হাতকড়া পড়া অবস্থায় তার লাশ কুষ্টিয়ার আদাবাড়ি-মনোহরপুর মাঠের খালের পাশে পাওয়া যায়।
ঢাকার বিএনপি নেতার হাতকড়া পরা লাশ কুষ্টিয়ায় উদ্ধারের ঘটনাটি যথাযথ তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অভিযোগ দায়ের করেছে। মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত গতকাল সন্ধ্যায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে এ অভিযোগ দায়ের করেন। কমিশন ডি ১৩০১০৬-০০০১ স্মারকে অভিযোগটি নথিভুক্ত করেন। অন লাইনে পেশ করা অভিযোগে
এডভোকেট শাহানূর ইসলাম উল্লেখ করেন যে, বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে তিনি অবগত হন যে ঢাকার ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং বঙ্গবাজার মার্কেট কমিটির সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম মজুমদার (৪৫) গতকাল ০৫ জানুয়ারী ২০১৩ ইং তারিখে ঝিনাইদহের শৈলকুপার আনন্দনগর গ্রামে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যান। সেখান থেকে র্যাবের পোষাক পরা ৭-৮ জন লোক জোর করে রফিকুলকে একটি সাদা মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। পরে ‘পুলিশ’ শব্দটি খোদাই করা হাতকড়া পড়া অবস্থায় তার লাশ কুষ্টিয়ার আদাবাড়ি-মনোহরপুর মাঠের খালের পাশে পাওয়া যায়।
এডভোকেট শাহানূর ইসলাম ভিক্টিম রফিকুলের
শাশুড়ী লিপি খাতুনের উদ্ধৃতি দিয়ে অভিযোগে আরো উল্লেখ করেন যে,
শনিবার সন্ধ্যায় পরিবারের লোকজনের সঙ্গে বসে আলাপ করার সময় ৭-৮ জন
লোক র্যাব পরিচয় দিয়ে তাকে তুলে নিয়ে যায়। তাদের সবার হাতে অস্ত্র ছিল। বাধা দিতে
গেলে তারা লিপি খাতুনকে লাথি মেরে ফেলে দেয়। তারপর সাদা রংয়ের একাটি মাইক্রোতে করে
রফিকুলকে নিয়ে যায়।
এডভোকেট শাহানূর ইসলাম তার পেশকৃত অভিযোগে ঘটনাটি মানবাধিকারের
চরম লংঘন বলে অভিহিত করে যথাযথ তদন্তপূর্বক দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের
আহবান জানান। অভিযোগপত্রে তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত খবরটির
লিংক যুক্ত করেন।