Saturday, January 4, 2014

তথ্য অধিকার: আইনের প্রয়োগ ও জনসচেতনতা জরুরি!

অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকতঃগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৭(১) অনুচ্ছেদে জনগণকে দেশের মালিক হিসেবে ঘোষণা করে মৌলিক অধিকার সংক্রান্ত তৃতীয় অধ্যায়ের ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিকের চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। তাছাড়া, জাতিসংঘ মানবাধিকার ঘোষণা পত্রের ১৯ ধারা
এবং নাগরিক রাজনৈতিক অধিকার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তির ১৮ ধারায় প্রত্যেক নাগরিকের চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার অধিকার প্রদান করা হয়েছে। তথ্য প্রাপ্তির অধিকার চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে সঠিক তথ্য প্রাপ্তির মাধ্যমে দেশের মালিক হিসেবেসাধারণ নাগরিকের ক্ষমতায়ন ঘটে। সঠিক তথ্য প্রাপ্তির অধিকার কার্যকর প্রয়োগের মাধ্যমে সরকারী, স্বায়ত্ত্বশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সরকারী ও বিদেশী অর্থায়নে গঠিত বা পরিচালিত বেসরকারী সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। ফলে  দুর্নীতি হ্রাস ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।

নাগরিক সমাজের দীর্ঘদিনের চাওয়াকে শ্রদ্ধা দেখিয়ে তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার নিমিত্তে সরকার ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করে, যা একই বছর ৫ এপ্রিল রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে ৬ এপ্রিল গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।

তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ধারা ৪ অনুসারে কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার রয়েছে এবং কোন নাগরিকের অনুরোধের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য।

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর ৬ ধারা অনুযায়ী (i)প্রত্যেক কর্তৃপক্ষের গৃহীত সিদ্ধান্ত,কার্যক্রম কিংবা সম্পাদিত বা প্রস্তাবিত কর্মকাণ্ডের সকল তথ্য; (ii) কর্তৃপক্ষের সাংগঠনিক কাঠামোর বিবরণ,কার্যক্রম,কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্ব এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ার বিবরণ বা পদ্ধতি; (iii) কর্তৃপক্ষের সকল নিয়মকানুন, আইন, অধ্যাদেশ, বিধিমালা, প্রবিধানমালা, প্রজ্ঞাপন, নির্দেশনা, ম্যানুয়াল, ইত্যাদির তালিকাসহ তার নিকট রক্ষিত তথ্যসমূহের শ্রেণী বিন্যাস; (iv) কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে কোন ব্যক্তি যে সকল শর্তে লাইসেন্স,পারমিট,অনুদান,বরাদ্দ,সম্মতি, অনুমোদন বা অন্য কোন প্রকার সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন তার বিবরণ এবং উক্তরূপ শর্তের কারণে তার সাথে কোন প্রকার লেনদেন বা চুক্তি সম্পাদনের প্রয়োজন হলে সে সকল শর্তের বিবরণ; এবং (v) কর্তৃপক্ষ গুরুত্বপূর্ণ কোন নীতি প্রণয়ন বা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে ঐ সকল নীতি ও সিদ্ধান্তের তথ্য পাওয়া যায়।
আবার তথ্য অধিকার আইনের ৭ ধারা অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ কোন নাগরিককে (i) কোন তথ্য প্রকাশের ফলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা,অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হতে পারে এরূপ তথ্য; (ii) পররাষ্ট্রনীতির কোন বিষয় যার দ্বারা বিদেশী রাষ্ট্রের অথবা আন্তর্জাতিক কোন সংস্থা বা আঞ্চলিক কোন জোট বা সংগঠনের সাথে বিদ্যমান সম্পর্ক ক্ষুণ্ণ হতে পারে এরূপ তথ্য; (iii) কোন বিদেশী সরকারের নিকট থেকে প্রাপ্ত কোন গোপনীয় তথ্য; (iv)কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন তৃতীয় পক্ষের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের অধিকার ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এরূপ বাণিজ্যিক বা ব্যবসায়িক অন্তর্নিহিত গোপনীয়তা বিষয়ক,কপিরাইট বা বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ (Intellectual Property Right)সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করতে বাধ্য নয়।
এছাড়া কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন বিশেষ ব্যক্তি বা সংস্থাকে লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে এরূপ নিম্নোক্ত তথ্য যেমন: (i) আয়কর,শুল্ক,ভ্যাট ও আবগারী আইন,বাজেট বা করহার পরিবর্তন সংক্রান্ত কোন আগাম তথ্য; (ii) মুদ্রার বিনিময় ও সুদের হার পরিবর্তনজনিত কোন আগাম তথ্য; (iii) ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিচালনা ও তদারকি সংক্রান্ত কোন আগাম তথ্য প্রদান করতে বাধ্য নয়।

পাশাপাশি (i) কোন তথ্য প্রকাশের ফলে প্রচলিত আইনের প্রয়োগ বাঁধাগ্র্রস্ত হতে পারে বা অপরাধ বৃদ্ধি পেতে পারে এইরূপ তথ্য; (ii) কোন তথ্য প্রকাশের ফলে জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বা বিচারাধীন মামলার সুষ্ঠু বিচার কার্য ব্যাহত হতে পারে এরূপ তথ্য; (iii) কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা ক্ষুন্ন হতে পারে এরূপ তথ্য; (iv) কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন ব্যক্তির জীবন বা শারীরিক নিরাপত্তা বিপদাপন্ন হতে পারে এরূপ তথ্য; (v) আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তার জন্য কোন ব্যক্তি কর্তৃক গোপনে প্রদত্ত কোন তথ্য; (vi) আদালতে বিচারাধীন কোন বিষয় এবং যা প্রকাশে আদালত বা ট্রাইবুনালের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে অথবা যার প্রকাশ আদালত অবমাননার শামিল এরূপ তথ্য; (vii) তদন্তাধীন কোন বিষয় যার প্রকাশ তদন্ত কাজে বিঘ্ন ঘটাতে পারে এরূপ তথ্য; (viii) কোন অপরাধের তদন্ত প্রক্রিয়া এবং অপরাধীর গ্রেফতার ও শাস্তিকে প্রভাবিত করতে পারে এরূপ তথ্য; (ix) আইন অনুসারে কেবল একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে এরূপ তথ্য; (x) কৌশলগত ও বাণিজ্যিক কারণে গোপন রাখা বাঞ্ছনীয় এরূপ কারিগরী বা বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ কোন তথ্য; (xi) কোন ক্রয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ হবার পূর্বে বা উক্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে সংশ্লিষ্ট ক্রয় বা তার কার্যক্রম সংক্রান্ত কোন তথ্য ; (xii) জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিকার হানির কারণ হতে পারে এরূপ তথ্য; (xiii) কোন ব্যক্তির আইন দ্বারা সংরক্ষিত গোপনীয় তথ্য; (xiv) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বা পরীক্ষায় প্রদত্ত নম্বর সম্পর্কিত আগাম তথ্য; (xv) মন্ত্রিপরিষদ বা,ক্ষেত্রমত,উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপনীয় সারসংক্ষেপ সহ আনুষঙ্গিক দলিলাদি এবং উক্তরূপ বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত কোন তথ্য প্রদান করতে বাধ্য নয়। তবে শর্ত থাকে যে, মন্ত্রিপরিষদ বা,ক্ষেত্রমত,উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক কোন সিদ্ধান্ত গৃহীত হবার পর অনুরূপ সিদ্ধান্তের কারণ এবং যে সকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়েছে তা প্রকাশ করা যাবে। তবে এই ধারার অধীন তথ্য প্রদান স্থগিত রাখবার ক্ষেত্রে সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তথ্য কমিশনের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে।
তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর ৮ ধারা অনুযায়ী যে কোন ব্যক্তি তথ্য প্রাপ্তির জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট (i) অনুরোধকারীর নাম,ঠিকানা,প্রযোজ্য ক্ষেত্রে,ফ্যাক্সের নম্বর এবং ই-মেইল ঠিকানা; (ii) যে তথ্যের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে তার নির্ভুল এবং স্পষ্ট বর্ণনা; (iii) অনুরোধকৃত তথ্যের অবস্থান নির্ণয়ের সুবিধার্থে অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রাসঙ্গিক তথ্যাবলী;এবং (iv) কোন পদ্ধতিতে তথ্য পেতে আগ্রহী তার বর্ণনা অর্থাৎ পরিদর্শন করা,অনুলিপি নেওয়া,নোট নেওয়া বা অন্য কোন অনুমোদিত পদ্ধতি সন্নিবেশিত করে লিখিতভাবে বা ইলেক্ট্রনিক মাধ্যম বা ই-মেইলে অনুরোধ করতে পারবেন।
তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর  এর ৯ অনুসারে  দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদানের অনুরোধ প্রাপ্তির তারিখ থেকে অনধিক ২০ (বিশ) কার্য দিবসের মধ্যে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করবে। তবে অনুরোধকৃত তথ্যের সাথে একাধিক তথ্য প্রদান ইউনিট বা কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টতা থাকলে অনধিক ৩০ (ত্রিশ) কার্য দিবসের মধ্যে উক্ত অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করবে। যদি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কোন কারণে তথ্য প্রদানে অপারগ হলে অপারগতার কারণ উল্লেখ করে আবেদন প্রাপ্তির ১০ (দশ) কার্য দিবসের মধ্যে তিনি তা অনুরোধকারীকে অবহিত করবেন। তবে, অনুরোধকৃত তথ্য কোন ব্যক্তির জীবন-মৃত্যু,গ্রেফতার এবং কারাগার হইতে মুক্তি সম্পর্কিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুরোধ প্রাপ্তির ২৪ (চব্বিশ) ঘন্টার মধ্যে উক্ত বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য সরবরাহ করবেন।
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য প্রদানে ব্যর্থ হলে ধারা ২৪ অনুযায়ী তথ্য প্রদানের সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধকারী আপীল করতে পারবেন। আপীল আবেদন প্রাপ্তির পরবর্তী ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীকে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করবেন অথবা গ্রহণ যোগ্য না হলে আপীল আবেদনটি খারিজ করে দিবেন। আপীল কর্তৃপক্ষের আদেশে আবেদনকারী সংক্ষুব্ধ হলে ধারা ২৫ অনুসারে পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন। তথ্য কমিশন অভিযোগটির সাথে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে শুনানীর সুযোগ দিয়ে ৪৫ (পাঁচ চল্লিশ) দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত প্রদান করবে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে সাক্ষীর জবানবন্দির গ্রহণ এবং তদন্ত সম্পাদন করার কারণে অভিযোগ নিষ্পত্তির সময়সীমা বর্ধিত করা যেতে পারে। তবে বর্ধিত সময়সহ মোট সময় কোনক্রমেই ৭৫ (পঁচাত্তর) দিনের অধিক হবে না।অভিযোগ প্রমাণিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার জরিমানা করাসহ বিভাগীয় শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ প্রদান করতে পারবেন।
তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর ১৩ (ঙ) অনুসারে বিভ্রান্তমূলক তথ্য প্রদান করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ধারা ২৭ (ঘ) ও (ঙ) অনুযায়ী তথ্য কমিশন জরিমানা ছাড়াও ধারা ২৭ (৩) বলে অসদাচারণ গণ্য করে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ প্রদান করতে পারে।

২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন প্রণীত হলেও প্রচারণা আর গণসচেতনতার অভাবে অধিকাংশ জনগণ অর্থাৎ যাদের তথ্য প্রাপ্তি সহজতর করার জন্য এ আইন প্রণীত হয়েছিল তারা এ আইন সম্পর্কে সার্বিকভাবে জ্ঞাত নয়। এমন কি যাদের জন্য তথ্য প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে তারাও বহুলাংশে এ আইন সম্পর্কে অজ্ঞ। তাছাড়া যারা এ আইনের আওতায় তথ্য পেতে আগ্রহী তারা  অনেক সময় তথ্য চাইতে গিয়ে হয়রানীর শিকার হয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। ফলে এ আইনের সুফল ভোগ থেকে জনগণ বঞ্চিত হয়। ফলশ্রুতিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত না হয়ে আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যসহ যেসকল উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে সরকার তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ প্রণয়ন করেছিল তা বহুলাংশে ব্যর্থতায় পর্যবেশিত হয়েছে। 

তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর কার্যকর প্রয়োগের জন্য এ আইনের বিধানাবলী সম্পর্কে জনঅবহিতকরণ ও মতবিনিময়ের মাধ্যমে তৃনমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাছাড়া,সমন্বিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকারী/আধা-সরকারী/স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষিত করে তথ্য অধিকার সহায়ক মনোভাবাপন্ন করে গড়ে তুলতে হবে। ধনাত্মক মনোভাব নিয়ে ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের মাধ্যমে তৃনমূল পর্যায়ের আপামর জনসাধারনকে সম্পৃক্ত করে তথ্য অধিকার আইন,২০০৯ এর কার্যকর প্রয়োগ ও সুফল পাওয়া সম্ভব।

লেখক:মানবাধিকারকর্মী, আইনজীবী ও সাংবাদিক; প্রতিষ্ঠাতামহাসচিব, জাস্টিসমেকার্সবাংলাদেশ; মোবাইলঃ ০১৭২০৩০৮০৮০, ইমেল: saikotbihr@gmail.com, ব্লগ: www.shahanur.blogspot.com
 

নিবন্ধটি নিম্নোক্ত নিউজ মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে:

১। তথ্য অধিকার:আইনের প্রয়োগ ও জনসচেতনতা জরুরি, BanglaNews24.Com, January 29, 2013

২। তথ্য অধিকার আইনের কার্যকর প্রয়োগে চাই গণসচেতনত, BdLawNews.Com, January 30 , 2013

৩। তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগ ও জনসচেতনতা জরুরি, SylhetView24.Com, February 02, 2013

৪। তথ্য অধিকারে আইনের প্রয়োগ ও জনসচেতনতা জরুরি, LastNews24.Com,  
 


======================================================================  
Personal site of Advocate Shahanur Islam (an young, ascendant and promising human rights defender and lawyer) working for ensuring human rights, rule of law and social justice in Bangladesh and the Globe. কপিরাইট © অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম সৈকত. সকল সত্ব ® সংরক্ষিত. শাহানূর ডট ব্লগস্পট ডট কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোন নিবন্ধ, মতামত, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, ভিডিও চিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ব্যতীত ব্যবহার আইনগত দণ্ডনীয়.