JusticeMakers Bangladesh has been sued against a sub inspector of police alleging to physically attack on a human rights defender and lawyer in Bangladesh while he went to police station to register a general diary appealing to ensure his and his team members physical security. Advocate Shahanur Islam founding general secretary of
Justice Makers Bangladesh and also a member of Dhaka Bar Association and Bangladesh Bar Council filed the complaint case against Mohammad Yusuf, sub Inspector (SI) of police working at Mohammadpur Police station under 352 and 355 section of penal code with the Chief Metropolitan Magistrate (CMM) Court, Dhaka on April 18, 2012.
The learned Metropolitan Magistrate-7 of Chief Metropolitan Magistrate Court, Dhaka Mr. Ismail Hossain has been taken the statement of the complainant Mr. Islam and pleased to issue an order to the Deputy Commissioner (DC) of police, Tejgaon Zone under Dhaka Metropolitan Police (DMP) to submit the investigative report by 13 June 2012 after proper investigation.
Advocate Shahanur Islam, founding secretary general of JusticeMakers Bangladesh and also member of Bangladesh Bar Council and Dhaka Bar Association received numerous threats for life from different unknown person through mobile phone to withdraw the case filed against nine prison and police officials including jail superintendent of Naogaon district prison centre and officer in charge of Badalgachhi police station with the learned judicial magistrate court in Naogaon district alleging to take bribe, torture in police custody and death due to negligence.
On April 03, 2012 around at 7.30 pm Mr. Islam along with Advocate Mohammd Alamgir, founding vice chairman of JusticeMakers Bangladesh and also member of Bangladesh Bar Council and Dhaka Bar Association went to the Mohammadpur police station under Dhaka Metropolitan Police (DMP) to file a general diary to ensure his physical security.
Mr. Islam submitted a written application to the duty officer of Mohammadpur police station Mr. Yusuf and requested him to register a general diary stating about his current threats. But, the duty office threw the paper to opposite side of his table mentioning that he would not register any general diary regarding connecting to the police. Then, Mr. Islam requested him again to read the whole statement carefully and again asked him registered the general diary politely. At this stage Mr. Yusuf shouted to Mr. Islam using filthy language including “beyadop” and asked him to get out from the room becoming angry as fire again rejecting to register the general diary. Then, Mr. Islam asked him to give written statement for the reason of rejection to register the GD. Suddenly, Mr. Yusub being violent jumped one side of the table standing up from his chair and pushed Mr. Islam shouting that he would arrest Mr. Islam and the he grabbed the color of the shirt of Mr. Islam and tried to put him in too the lock up of the said police station.
In this time, Mr. Islam released from the sub Inspector Mohammad Yusuf’s ferocious paw by interferes of Advocate Mohammad Alamgir. Finally, the duty officer registered the general diary being Mohammadpur police station GD number 261 dated 03.04.12 and assigned to sub inspector Afjal Hossain to investigate the incident of thrteats received by Mr. Islam.
Later, Mr. Islam submitted an oral allegation Officer in Charge (OC) of Mohammadpur police station against the SI Md. Yusuf demanding his proper punishment. But the OC did not take any action against the perpetrator. Rather tried to compromise the matter being apologized on behalf of the sub inspector confessing about the involvement of such heinous incident in presence of Mohd Jahangir Alam, adviser of JusticeMakers Bangladesh and also chief of crime division, united news of Bangladesh (UNB).
ঘটনায় প্রকাশ, ঘুষ গ্রহন, থানা কাস্টডিতে নির্যাতন ও নির্যাতন পরবর্তীতে অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগে নওগাঁ জেলা কারাগারের কারাধ্যক্ষ, জেলার, নওগাঁ জেলার বদলগাছী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সেকেন্ড অফিসারসহ ৯ জন পুলিশ ও কারা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নওগাঁ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা দায়েরে ঐ মামলার বাদীকে আইনগত সহায়তা প্রদান করায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি কর্তৃক মোবাইল ফোনে মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এবং ঢাকা বার এসোশিয়েশন ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সম্মানিত সদস্য অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলামকে চাপ প্রয়োগপূর্বক হুমকি প্রদান করলে তিনি একটি সাধারন ডায়েরী (জিডি) দায়ের করতে গত ০৩ এপ্রিল ২০১২ ইং তারিখে মোহাম্মদপুর থানায় যান এবং ডিউটি অফিসারের কক্ষে কর্মরত পুলিশ অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ এর নিকট অ্যাডভোকেট শাহানূর তাঁর নিজ পরিচয় প্রদান করতঃ তাঁর লিখিত বক্তব্যসম্বলিত দরখাস্তটি উপস্থাপন করে তা সাধারন ডায়েরী (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করার অনুরোধ করলে ডিউটি অফিসার লিখিত বক্তব্যসম্বলিত দরখাস্তটির উপর এক নজর চোখ বুলিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে তিনি কোন সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পারবেন না বলে তা টেবিলের অপর পাশে ছুড়ে মারেন। এসময় অ্যাডভোকেট শাহানূর লিখিত দরখাস্তটি কুড়িয়ে নিয়ে ডিউটি অফিসারের নিকট আবারো প্রদান করে বিষয়টি ভালভাবে পড়ে তা সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পুনরায় অনুরোধ করলে তিনি অগ্নিমুর্তি ধারন করে অ্যাডভোকেট শাহানূরকে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করতে করতে তাঁকে উক্ত কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন অ্যাডভোকেট শাহানূর উল্লিখিত বিষয়টি কেন সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পারবেন না তা ডিউটি অফিসার নিকট জানতে চাইলে তিনি প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে টেবিলের অপর পাশে দাঁড়ানো অ্যাডভোকেট শাহানূর ধাক্কা দিতে থাকেন, সাথে সাথে তিনি অ্যাডভোকেট শাহানূরকে গ্রেফতার করবে মর্মে উচ্চস্বওে বলতে বলতে এক পর্যায়ে তাঁর শার্টের কলার ধরে টানতে টানতে মোহাম্মদপুর থানা হাজতে ঢুকানোর চেষ্টা করেন। এসময় তাঁর সাথে থাকা বিজ্ঞ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর এর হস্তক্ষেপে অ্যাডভোকেট শাহানূর ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ এর হাত থেকে রক্ষা পান। পরবর্তীতে, অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম মোহাম্মদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের মৌখিক অবেদন করলে তিনি ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফকে তার কৃতকর্মের জন্য কোন শাস্তি প্রদান না করে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
উল্লেখিত ঘটনার ন্যায় বিচার চেয়ে মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর সার্বিক তত্বাবধায়নে অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম গতকাল ১৮ এপ্রিল ২০১২ ইং তারিখে ঢাকা চীফ মেটোপলিট্রন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযুক্ত এস আই মোঃ ইউসুফ এর বিরুদ্ধে দন্ড বিধির ৩৫২/৩৫৫ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন।
মানবাধকিার কর্মী ও আইনজীবীকে থানায় শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মোহাম্মদপুর থানার সাব ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ।
ঢাকা মহানগরীর মোহাম্মদপুর থানার এক
সাব ইন্সপেক্টরের কর্তৃক মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর
প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এবং ঢাকা বার এসোশিয়েশন ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর
সম্মানিত সদস্য অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলামকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত এবং
ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাঁকে গ্রেফতার করার চেষ্টার অভিযোগে অ্যাডভোকেট
শাহানূর বাদী হয়ে গতকাল ১৮ এপ্রিল ২০১২ ইং তারিখে মোহাম্মদপুর থানার এস আই
মোঃ ইউসুফের বিরুদ্ধে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দন্ড বিধির
৩৫২/৩৫৫ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
জনার ইসমাইল হোসেন বাদীর জবানবন্দি গ্রহন করে আগামী ১৩ জুন ২০১২ ইং তারিখের
মধ্যে অভিযোগটি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য তেজগাঁও জোনের
পুলিশের ডেপুটি কমিশনা (ডিসি) কে নির্দেশ প্রদান করেন।ঘটনায় প্রকাশ, ঘুষ গ্রহন, থানা কাস্টডিতে নির্যাতন ও নির্যাতন পরবর্তীতে অবহেলায় মৃত্যুর অভিযোগে নওগাঁ জেলা কারাগারের কারাধ্যক্ষ, জেলার, নওগাঁ জেলার বদলগাছী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সেকেন্ড অফিসারসহ ৯ জন পুলিশ ও কারা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নওগাঁ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা দায়েরে ঐ মামলার বাদীকে আইনগত সহায়তা প্রদান করায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি কর্তৃক মোবাইল ফোনে মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব এবং ঢাকা বার এসোশিয়েশন ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সম্মানিত সদস্য অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলামকে চাপ প্রয়োগপূর্বক হুমকি প্রদান করলে তিনি একটি সাধারন ডায়েরী (জিডি) দায়ের করতে গত ০৩ এপ্রিল ২০১২ ইং তারিখে মোহাম্মদপুর থানায় যান এবং ডিউটি অফিসারের কক্ষে কর্মরত পুলিশ অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ এর নিকট অ্যাডভোকেট শাহানূর তাঁর নিজ পরিচয় প্রদান করতঃ তাঁর লিখিত বক্তব্যসম্বলিত দরখাস্তটি উপস্থাপন করে তা সাধারন ডায়েরী (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করার অনুরোধ করলে ডিউটি অফিসার লিখিত বক্তব্যসম্বলিত দরখাস্তটির উপর এক নজর চোখ বুলিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে তিনি কোন সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পারবেন না বলে তা টেবিলের অপর পাশে ছুড়ে মারেন। এসময় অ্যাডভোকেট শাহানূর লিখিত দরখাস্তটি কুড়িয়ে নিয়ে ডিউটি অফিসারের নিকট আবারো প্রদান করে বিষয়টি ভালভাবে পড়ে তা সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পুনরায় অনুরোধ করলে তিনি অগ্নিমুর্তি ধারন করে অ্যাডভোকেট শাহানূরকে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করতে করতে তাঁকে উক্ত কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন অ্যাডভোকেট শাহানূর উল্লিখিত বিষয়টি কেন সাধারন ডায়েরী (জিডি) নথিভুক্ত করতে পারবেন না তা ডিউটি অফিসার নিকট জানতে চাইলে তিনি প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে টেবিলের অপর পাশে দাঁড়ানো অ্যাডভোকেট শাহানূর ধাক্কা দিতে থাকেন, সাথে সাথে তিনি অ্যাডভোকেট শাহানূরকে গ্রেফতার করবে মর্মে উচ্চস্বওে বলতে বলতে এক পর্যায়ে তাঁর শার্টের কলার ধরে টানতে টানতে মোহাম্মদপুর থানা হাজতে ঢুকানোর চেষ্টা করেন। এসময় তাঁর সাথে থাকা বিজ্ঞ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর এর হস্তক্ষেপে অ্যাডভোকেট শাহানূর ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ এর হাত থেকে রক্ষা পান। পরবর্তীতে, অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম মোহাম্মদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফ বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের মৌখিক অবেদন করলে তিনি ডিউটি অফিসার এসআই মোঃ ইউসুফকে তার কৃতকর্মের জন্য কোন শাস্তি প্রদান না করে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
উল্লেখিত ঘটনার ন্যায় বিচার চেয়ে মানবাধিকার সংগঠন “জাস্টিসমেকার্স বাংলাদেশ” এর সার্বিক তত্বাবধায়নে অ্যাডভোকেট শাহানূর ইসলাম গতকাল ১৮ এপ্রিল ২০১২ ইং তারিখে ঢাকা চীফ মেটোপলিট্রন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযুক্ত এস আই মোঃ ইউসুফ এর বিরুদ্ধে দন্ড বিধির ৩৫২/৩৫৫ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন।
News published on different following newspaper regarding the incident: